মানুষ সামাজিক জীব। এ সমাজে প্রতিটি মানুষ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। পারষ্পরিক ত্যাগের মধ্য দিয়েই গড়ে উঠেছে মানবসমাজ। জীবনের মহৎ আদর্শের প্রতি গভীর অনুরাগের পরিচয় দেওয়া কবি ‘কামিনী রায়’ তাঁর ‘সুখ’ কবিতায় আত্মকেন্দ্রিকতা ও স্বার্থপরতা ত্যাগ করে মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার দিকটি ফুটিয়ে তুলেছেন। কেবল নিজের স্বার্থ না দেখে অন্যের সুখ-দুঃখের অংশীদার হয়ে মানবের সর্বোচ্চ কল্যাণে ত্যাগ স্বীকার করাই প্রকৃত সুখ।
মানুষের জন্য কল্যাণকর এমন ১০ টি কাজের তালিকা লিপিবদ্ধ করা হলোঃ
১) অন্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের রাস্তা পার হতে সাহায্য করা।
২) যেখানে সেখানে ময়লা, আবর্জনা বা ধারালো ব্লেড না ফেলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা। রাস্তায় এ ধরনের কিছু দেখলে তা নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা।
৩) প্রাকৃতিক দুর্যোগে অসহায় মানুষদের সাহায্য করা।
৪) এলাকার গরীব, অসহায় মানুষদের যথাসম্ভব সাহায্য -সহযোগিতা করা। নায্য অধিকার থেকে কাউকে বঞ্চিত না করা।
৫) গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বই, অর্থ, শিক্ষা সামগ্রী ইত্যাদি দিয়ে সাহায্য করা।
৬) এলাকার রাস্তা-ঘাট নির্মাণে বা মেরামতে সাহায্য করা।
৭) কোনরকম অন্যায় কাজ না করা যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর। কেউ করলে তাকে সচেতন করা।
৮) কেউ অন্যায়ের শিকার হলে তার পাশে দাঁড়ানো। সাধ্যমতো সহযোগিতা করা।
৯) জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করা।
১০) বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করা। যেকোনো কাজে সকলকে সহায়তা করা। বাড়ির কাজে মা-বাবাকে সহায়তা করা এবং নিজের কাজ নিজে করা।
সমাজে কোন মানুষ একা চলতে পারে না। তাই সবসময় নিজের কথা না ভেবে অন্যের জন্যও হিতকর কাজ করা উচিত। যাতে রয়েছে অফুরন্ত আনন্দ ও সুখ। যা অন্য কিছুতে নিহিত থাকে না। মানবের কল্যাণে সর্বোচ্চ ত্যাগেই প্রকৃত সুখ নিহিত।
Md Jalal
মানুষ সামাজিক জীব। এ সমাজে প্রতিটি মানুষ একে অন্যের উপর নির্ভরশীল। পারষ্পরিক ত্যাগের মধ্য দিয়েই গড়ে উঠেছে মানবসমাজ। জীবনের মহৎ আদর্শের প্রতি গভীর অনুরাগের পরিচয় দেওয়া কবি ‘কামিনী রায়’ তাঁর ‘সুখ’ কবিতায় আত্মকেন্দ্রিকতা ও স্বার্থপরতা ত্যাগ করে মানবপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার দিকটি ফুটিয়ে তুলেছেন। কেবল নিজের স্বার্থ না দেখে অন্যের সুখ-দুঃখের অংশীদার হয়ে মানবের সর্বোচ্চ কল্যাণে ত্যাগ স্বীকার করাই প্রকৃত সুখ।
মানুষের জন্য কল্যাণকর এমন ১০ টি কাজের তালিকা লিপিবদ্ধ করা হলোঃ
১) অন্ধ, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের রাস্তা পার হতে সাহায্য করা।
২) যেখানে সেখানে ময়লা, আবর্জনা বা ধারালো ব্লেড না ফেলে নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা। রাস্তায় এ ধরনের কিছু দেখলে তা নির্দিষ্ট জায়গায় ফেলা।
৩) প্রাকৃতিক দুর্যোগে অসহায় মানুষদের সাহায্য করা।
৪) এলাকার গরীব, অসহায় মানুষদের যথাসম্ভব সাহায্য -সহযোগিতা করা। নায্য অধিকার থেকে কাউকে বঞ্চিত না করা।
৫) গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বই, অর্থ, শিক্ষা সামগ্রী ইত্যাদি দিয়ে সাহায্য করা।
৬) এলাকার রাস্তা-ঘাট নির্মাণে বা মেরামতে সাহায্য করা।
৭) কোনরকম অন্যায় কাজ না করা যা সমাজের জন্য ক্ষতিকর। কেউ করলে তাকে সচেতন করা।
৮) কেউ অন্যায়ের শিকার হলে তার পাশে দাঁড়ানো। সাধ্যমতো সহযোগিতা করা।
৯) জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সাম্প্রদায়িকতা পরিহার করা।
১০) বড়দের সম্মান ও ছোটদের স্নেহ করা। যেকোনো কাজে সকলকে সহায়তা করা। বাড়ির কাজে মা-বাবাকে সহায়তা করা এবং নিজের কাজ নিজে করা।
সমাজে কোন মানুষ একা চলতে পারে না। তাই সবসময় নিজের কথা না ভেবে অন্যের জন্যও হিতকর কাজ করা উচিত। যাতে রয়েছে অফুরন্ত আনন্দ ও সুখ। যা অন্য কিছুতে নিহিত থাকে না। মানবের কল্যাণে সর্বোচ্চ ত্যাগেই প্রকৃত সুখ নিহিত।